১. ত্বকের রোগ সারায়
একজিমা, চুলকানি, ফুসকুড়ি এবং প্রদাহ মতো সমস্যা কমাতে দারুণ কাজে আসে
ধনিয়া বীজ। একমুঠো ধনিয়া বিজ নিয়ে তার পেস্ট বানিয়ে ফেলুন প্রথমে। তারপর
সেই পেস্ট ক্ষত স্থানে লাগান। দেখবেন অল্প দিনেই ত্বকের রোগ দূরে পালাবে।
২. চুলের বৃদ্ধিতে কাজে লাগে
প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় এই মশলাটি রাখলে চুল পড়া তো কমবেই, সেই সঙ্গে চুল শক্তপোক্তও হবে।
৩. জ্বর-সর্দি-কশি কমায়
ধনিয়া বীজে রয়েছে ভিটামিন এ, বিটা ক্যারোটিন, ফলিক এসিড এবং ভিটামিন সি।
এই উপাদানগুলির সবক'টিই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ঠাণ্ডা লাগা, সর্দি-কাশি
এমনকী জ্বরের প্রকোপ কমাতেও সাহায্য করে।
৪. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে
রক্তে শর্করা এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে ধনিয়া বীজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৫. হজমক্ষমতা বাড়ায়
হজমে সহায়ক পাচকরসের ক্ষরণে সাহায্য করে ধনিয়া বীজ। ফলে হজম ক্ষমতার উন্নতি
ঘটে। তাই যারা বদহজমের সমস্যায় ভুগছেন তারা খাবারের সঙ্গে অথবা সরাসরি
ধনিয়া বীজ খাওয়া শুরু করুন। ভালো ফল পাবেন।
৬. কনজাংটিভাইটিসের প্রকোপ কমায়
ধনিয়া বীজে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি প্রপার্টিজ রয়েছে। যে কারণে এই মশলাটি
কনজাংটিভাইটিসের পাশাপাশি চোখের বেশ কিছু সমস্যা কমাতে ভালো কাজে আসে।
৭. পিরিয়ড সম্পর্কিত নানা সমস্যা কমায়
এই সময় অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ হয়? তাহলে আজ থেকেই খাদ্যতালিকায় যোগ করুন এই
মশলাটিকে। কারণ ধনিয়া বীজ এই ধরনের সমস্যা কমায়, সেই সঙ্গে পিরিয়ডের
যন্ত্রণা হ্রাসেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে ধনিয়া বীজের উপকারিতা সম্পর্কে এখানে জানানো হল।
হজমে সহায়তা: হজমে সমস্যা যেমন- পেট ফোলা, গ্যাস্ট্রিক, ডায়রিয়া, বমি বমিভাব ইত্যাদি দূর করতে ধনিয়া সাহায্য করে। এতে আছে খাদ্য আঁশ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এরা হজম সহায়ক হরমোন উৎপন্ন করে এবং যকৃতের কার্যকারিতা বাড়ায়।
কোলেস্টেরল কমায়: ধনিয়া খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। এই মসলা দস্তা, জিংক এবং অন্যান্য খনিজ সমৃদ্ধ যা ‘আরবিসি’ বা লোহিত রক্ত কণিকা বাড়ায় এবং হৃদপিণ্ড ভালো রাখে। ধনিয়া বিপাকেও সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস উপশম: এই ক্ষুদ্র বীজ ওজন কমানো এবং অনাকাঙ্ক্ষিত চর্বি কমায়। এটা অ্যান্টিঅক্সডেন্টে এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিনের ভালো উৎস; যা রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা ঠিক রাখতে সকালে ধনিয়া দিয়ে তৈরি পানীয় পান করুন। এটা ওজন কমাতেও সহায়তা করে।
ত্বক ও চুল সুস্থ রাখে: ধনিয়া বীজে আছে ভিটামিন কে, সি, বি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। আরও রয়েছে বিভিন্ন খনিজ উপাদান। এগুলো ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী।
প্রতিদিনের খাবারে ধনিয়া যোগ করে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনা যায়। কারণ এটা ত্বকে বলিরেখা পড়তে ধীর করে এবং অ্যালার্জি ও লালচেভাব থেকে রক্ষা করে। এটা চুল বৃদ্ধির পাশাপাশি অকাল পক্কতা ধীর করে।
পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে ধনিয়া বীজের উপকারিতা সম্পর্কে এখানে জানানো হল।
হজমে সহায়তা: হজমে সমস্যা যেমন- পেট ফোলা, গ্যাস্ট্রিক, ডায়রিয়া, বমি বমিভাব ইত্যাদি দূর করতে ধনিয়া সাহায্য করে। এতে আছে খাদ্য আঁশ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এরা হজম সহায়ক হরমোন উৎপন্ন করে এবং যকৃতের কার্যকারিতা বাড়ায়।
কোলেস্টেরল কমায়: ধনিয়া খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। এই মসলা দস্তা, জিংক এবং অন্যান্য খনিজ সমৃদ্ধ যা ‘আরবিসি’ বা লোহিত রক্ত কণিকা বাড়ায় এবং হৃদপিণ্ড ভালো রাখে। ধনিয়া বিপাকেও সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস উপশম: এই ক্ষুদ্র বীজ ওজন কমানো এবং অনাকাঙ্ক্ষিত চর্বি কমায়। এটা অ্যান্টিঅক্সডেন্টে এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিনের ভালো উৎস; যা রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা ঠিক রাখতে সকালে ধনিয়া দিয়ে তৈরি পানীয় পান করুন। এটা ওজন কমাতেও সহায়তা করে।
ত্বক ও চুল সুস্থ রাখে: ধনিয়া বীজে আছে ভিটামিন কে, সি, বি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। আরও রয়েছে বিভিন্ন খনিজ উপাদান। এগুলো ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী।
প্রতিদিনের খাবারে ধনিয়া যোগ করে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনা যায়। কারণ এটা ত্বকে বলিরেখা পড়তে ধীর করে এবং অ্যালার্জি ও লালচেভাব থেকে রক্ষা করে। এটা চুল বৃদ্ধির পাশাপাশি অকাল পক্কতা ধীর করে।
Add a Review
Your email address will not be published. Required fields are marked (*)
0 review for - ধনিয়া গুঁড়া (২০০) গ্রাম