শুকনা মরিচে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ও সি থাকে। তাই নিয়মিত এই মরিচ খেলে শরীরে ভিটামিন সি ও এ-র অভাব দূর হয়।
ঠাণ্ডা-সর্দি হলে শুকনা মরিচ খেয়ে দেখতে পারেন। কারণ ঠাণ্ডায় আপনার নাক বন্ধ থাকলে বেশ উপকার পাবেন।
এই মরিচে থাকে ভিটামিন এ। যা চোখের জন্যও বেশ উপকারী। চোখের যে কোনো সমস্যা থাকলে নিয়মিত খাবারে শুকনা মরিচ দিয়ে রান্না করতে শুরু করতে পারেন।
শরীরে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা কম থাকলে আজ থেকেই শুকনা মরিচ খাওয়া শুরু করতে পারেন।
এমন কি হাই প্রেশারের সমস্যায় যারা ভোগেন, তাদের জন্যও শুকনা মরিচ অনেক উপকারী।
শরীরের বাতের ব্যথায় নানা বয়সের মানুষ কষ্ট পায়। এই ধরণের ব্যথা দূর করতে করতে শুকনা মরিচ খেয়ে দেখতে পারেন।
তবে বলে রাখা ভাল যে, যাদের গ্যাস্টিকের সমস্যা আছে বা ঝাল খেলেই পেট জ্বলে তাদের খুব বেশি পরিমাণ শুকনা মরিচ না খাওয়াটাই সঠিক সিধান্ত হবে।
ইমিউনিটি বাড়ায়: শুকনো মরিচে প্রচুর পরিমাণে
ভিটামিন-A ও C থাকে। প্রতিদিন যদি কেউ শুকনো মরিচ খায়, তবে তার নাসিকাপথ
পরিষ্কার থাকবে। অন্ত্র, মূত্রনালী ও ফুসফুসে কোনো সংক্রমণ হবে না।
ব্যথার উপশম: আর্থারাইটিস
বা বাতের ব্যথায় শুকনো মরিচ দারুণ কাজে দেয়। শুকনো মরিচে থাকা ক্যাপসাইসিন
যেকোনো ধরনের মাসল্ পেইন, জয়েন্ট পেইন, অস্টিওআর্থারাইটিসের যন্ত্রণা
কমায়।
চোখ ভালো রাখে: শুকনো মরিচে থাকে ভিটামিন-A, যা চোখের জন্য খুব উপকারী। রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে। রেটিনার কোষের ক্ষয় আটকায়।
রক্তচাপ কমায়: শুকনো মরিচ কোলেস্টেরল কমায়। প্লেটলেট বা অনুচক্রিকাকে জমাট বাঁধতে দেয় না। রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমায়। ধমনীকে প্রসারিত করে। হাইপারটেনশন কমায়। যার ফলে কমে রক্তচাপ। কমে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি।
Add a Review
Your email address will not be published. Required fields are marked (*)
0 review for - মরিচের গুড়া (২০০) গ্রাম